৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর সহজ ও কার্যকরী উপায় - How to Lose Weight in 7 Days

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর সহজ উপায় 

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়,ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়
৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর সহজ উপায়

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১৫ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ওজন কমানোর সহজ উপায়

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়: ইন্টারনেটে, আপনি কীভাবে ওজন হ্রাস করবেন এবং ওজন কমানোর উপায় সম্পর্কে অনেক নিবন্ধ পাবেন, তবে আমি আপনাকে বলি যে সেগুলিতে প্রচুর তথ্যও দেওয়া হয়েছে।


এখন আমি আপনাকে ওজন কমানোর অনেক টিপস বলব, আপনার কাছে যতটা সময় আছে, নিচে দেওয়া টিপসগুলো অবলম্বন করতে পারেন।

রোগা হওয়ার উপায়গুলি জানার আগে অবশ্যই আপনাকে নিজেকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ করে তুলতে হবে যে, আমি অবশ্যই এটি মেনে চলবো। নিজেকে সুন্দর ছিপছিপে করে তুলতে চাইলে ওজন কমানোর উপায় গুলি মেনে চলুন এবং নিজের প্রয়োজনীয় খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। ওজন কমানোর অর্থাৎ রোগা হওয়ার উপায় গুলি এক নজরে দেখে নিন :

আরো পড়ুন:

►► কম দামে ভালো ফোন

►► দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম

►► শুভ বিবাহ শুভেচ্ছা মেসেজ

►► বেস্ট ক্যাপশন বাংলা Attitude

ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট 

►► মেয়ে পটানোর রোমান্টিক লাভ লেটার

আগামী ৭ দিনের আবহাওয়ার খবর

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০


৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়,ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

আপনার যদি ব্যায়াম করার পর্যাপ্ত সময় না থাকে তবে আপনি ডায়েটের মাধ্যমেও ওজন কমাতে পারেন তবে এটি কিছুটা সময় নেয় কারণ কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কাজটি "হোল-হোল"।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর

এখন আমি আপনাকে কি এবং কিভাবে খাবেন সে সম্পর্কে কিছু টিপস দেব। 

 দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১৫ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ওজন কমানোর সহজ উপায়

 যদি সময় করে মর্নিং ওয়াক, ইভিনিং ওয়াকে যেতে না পারেন আপনার কাজের মধ্যেই আপনি আপনার প্রয়োজনীয় হাঁটা টা কিন্তু সেরে ফেলতে পারেন। একভাবে অফিওজন কমানোর উপায় : How to Lose Weight in Bengali

১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

রোগা হওয়ার উপায়গুলি জানার আগে অবশ্যই আপনাকে নিজেকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ করে তুলতে হবে যে, আমি অবশ্যই এটি মেনে চলবো। নিজেকে সুন্দর ছিপছিপে করে তুলতে চাইলে ওজন কমানোর উপায় গুলি মেনে চলুন এবং নিজের প্রয়োজনীয় খাদ্যাভ্যাস গড়ে তুলুন। ওজন কমানোর অর্থাৎ রোগা হওয়ার উপায় গুলি এক নজরে দেখে নিন :

১) রান্নাঘরের পরিবর্তন

নিজেকে ওজন কমিয়ে সুন্দর করে তোলার আগে এবং নিজের খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার আগে অবশ্যই আপনার রান্নাঘরে পরিবর্তন আনতে হবে। হাতের কাছে থাকা প্রক্রিয়াজাত খাদ্য সামগ্রী, চিনি, দুধ, চকলেট, কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার, যে কোনো রকমের জাঙ্কফুড এগুলো আগে সামনে থেকে সরিয়ে ফেলুন। 

কেননা খিদের পেটে এই সমস্ত জিনিষগুলি আমাদের বেশি আকর্ষণ করে, তাই এগুলি নিজের চোখের সামনে থেকে দূরে রাখুন। সেই জায়গায় শাক, সবজি, ফল, দানাশস্য, গমের রুটি, প্রোটিন জাতীয় খাদ্য দ্রব্য আপনার রান্নাঘরে এবং ফ্রিজে ভালো করে স্টক করে রাখুন। যাতে আপনার খিদে পেলে সেই সমস্ত খাদ্য গুলির দিকে আপনার হাতটা যায় এবং রান্নাঘর থেকে যে জিনিস গুলো বাদ দিয়ে দিয়েছেন সেগুলির কথা একেবারেই ভুলে যান। 

কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, উচ্চ সোডিয়াম যুক্ত খাবার, দুধ, চকলেট এগুলো যত পরিমাণে আপনি খাবেন সেগুলি ওজন কমানোর পরিবর্তে আরো আপনার ওজনকে বাড়িয়ে দেবে। যে কারণে এই ধরনের খাবার গুলিকে চোখের সামনে থেকে দূরে রাখতে হবে মানে এগুলিকে এড়িয়ে চলতে হবে। যাতে আপনি সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে পারেন আর সেই জন্যই সর্বপ্রথম রোগা হওয়ার উপায় হিসেবে আপনাকে রান্নাঘরে পরিবর্তন আনতে হবে।

২) সকালে খালি পেটে মেথিজল পান করুন

রোগা হওয়ার উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম হলো সকাল বেলা খালি পেটে মেথির জল পান করা। আগের দিন রাতে এক কাপ জলে দুই চামচ মেথি ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন সকালে মেথি ছেঁকে নিয়ে জলটা পান করুন। 

মেথির বীজ শরীরের বিপাক ক্রিয়াকে উন্নত করে, যার ফলে সকালে এই মেথির ভেজা জল খাওয়ার ফলে সারাদিন আপনি যা খাবার খাবেন সেটি দ্রুত হজম হয়ে যাবে এবং বিপাক প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হবে। এছাড়াও সকালবেলা মেথির জল পান করার ফলে এটি শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। 

তাই আপনার দিনের শুরুটা যদি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যসম্মত হয়, সারাটা দিন ও আপনার শরীর ভালো যাবে এবং ওজন কমানোর জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি। দিনের শুরুটা আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে অনেকাংশে নির্ভর করে।

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১৫ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ওজন কমানোর সহজ উপায়

৩) গ্রিন টি পান করুন

 গ্রিন টি হল একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যুক্ত পানীয়, যা শরীর থেকে টক্সিন রিমুভ করতে এবং পেটের চর্বি কমাতে সহায়তা করে। দিনে অন্তত দুই থেকে তিনবার যদি গ্রিন টি পান করতে পারেন তাহলে এক সপ্তাহে প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ ক্যালরি আপনার শরীর থেকে হ্রাস পাবে। 

তাই সকালে ব্রেকফাস্ট এর সাথে এবং বিকেল বেলা স্নেক টাইমে এক কাপ করে গ্রিন টি পান করুন। এটি শরীরের মেদ কমানোর পাশাপাশি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা প্রদান করবে। যার ফলে ত্বক সহজে আর্দ্রতা হারাবে না এবং শরীর সুস্থ থাকবে। ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে গ্রিন টি পান একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এইটিকে ভুলে গেলে চলবে না। এটি অবশ্যই আপনার দৈনন্দিন জীবনের অঙ্গ করে তুলুন।

৪) ভারসাম্যপূর্ণ খাবার খান

তাড়াতাড়ি রোগা হওয়ার জন্য খাদ্য তালিকা থেকে ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেটকে একেবারে বাদ দিয়ে দিলেন, কেবলমাত্র প্রোটিন জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলেন; এটি কখনো করবেন না। কেননা শরীরের জন্য সব ধরনের খাদ্য উপাদানই প্রয়োজনীয়। হ্যাঁ, কিছু অন্তত বাদ দিতে হবে। তবে আমাদের শরীরের ক্ষেত্রে ভালো কার্বোহাইড্রেট এবং ভালো ফ্যাট এর প্রয়োজন আছে।

 তাই নিজের খাবার এমনভাবে খান কিংবা খাদ্য তালিকা এমন ভাবে প্রস্তুত করুন যেখানে প্রয়োজনীয় পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন ও ফ্যাট তিনটিই উপস্থিত থাকে। আপনার খাদ্যতালিকায় এই তিনটি খাদ্য উপাদান সঠিক মাত্রায় থাকলে তা শরীরের ভারসাম্য বজায় রেখে শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে এবং শরীরের অনাক্রমতা বাড়াতে সাহায্য করবে। এর পাশাপাশি সুস্থভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাবে। 

যার ফলে শরীর থেকে চর্বি কমে গেলেও আপনার শরীর সুস্থ এবং প্রাণোজ্বল থাকবে। কারণ রোগা হতে গেলে শরীরে সব ধরনের খাদ্য উপাদানের প্রয়োজন। কোনোটার পরিমাণ কম, কোনোটার বেশি। তাই সেই কথা মাথায় রেখে নিজের দৈনন্দিন আহার গ্রহণ করুন। কেননা ওজন কমানোর টিপসে কখনোই কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট জাতীয় খাবার বাদ দেওয়া হয় না।

৫) আস্তে আস্তে চিবিয়ে খান

গবেষণায় লক্ষ্য করা গিয়েছে যে, আপনি যত ধীরে ধীরে খাবার চিবিয়ে খাবেন আপনার ক্যালরি কত পরিমান খরচ হতে থাকবে। কেননা আস্তে আস্তে চিবিয়ে খেলে তা শরীরকে বেশি খাবার খেতে বাধা দেয় এবং মস্তিস্ককে একটা নির্দেশনা প্রেরণ করে যে আমার পেট ভর্তি হয়ে গেছে। 

এছাড়াও এটি পাচন প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে। কেননা আপনি খাবার যত ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাবেন সেটা খুব দ্রুত হজম হতে সহায়তা করবে। এছাড়াও কোন খাবার যদি প্রতিবার মুখে ৩৫ থেকে ৫০ বার চিবিয়ে খাওয়া যায় এতে আপনার মুখের মেদও যেমন কমতে থাকবে, এর পাশাপাশি খাবারটি ও ভালো করে মিশিয়ে আপনার পেটে যাবে। 

যা আপনার হজম শক্তিকে আরো উন্নত করবে। তাই রোগা হতে গেলে অবশ্যই আপনি যে খাবারটি খাচ্ছেন সেটি ভালো করে চিবিয়ে খান এবং খেতে বসে তাড়াহুড়ো না করে ধীরে ধীরে সময় নিয়ে খাবারটি খান। এটি আপনার শরীরকে হজমে সহায়তা করবে এবং শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করবে। ওজন কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলির মধ্যে এটি অন্যতম।

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১৫ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ওজন কমানোর সহজ উপায়

১৫ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

৬) খাদ্যতালিকায় ফল, শাকসবজি এবং দানা শস্য জাতীয় খাবার রাখুন

ওজন কমানোর টিপস মেনে রোগা হতে গেলে অবশ্যই আপনার খাদ্য তালিকার দিকে নজর দিতে হবে। আর সেই তালিকায় খাবারগুলি আপনার যেমন পছন্দসই হতে হবে তেমনই তো আপনার শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় হতে হবে। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাদ্য, কম ক্যালরি যুক্ত ফল, সবজি এবং দানাশস্য জাতীয় খাদ্য বেশি মাত্রায় রাখতে হবে। 

এছাড়াও প্রতিদিন তিনটি আলাদা রকমের ফল, ৫ টি আলাদা ধরনের শাকসবজি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। এ কারণে আপনি খাদ্যতালিকায় ব্রাউন রাইস, বাদামি পাউরুটি, পপকন, বার্লির মতো গোটা দানা শস্য গুলি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এটি আপনার শরীরকে প্রয়োজনীয় ফাইবার সরবরাহ করবে। 

এই ধরনের খাদ্য গুলি গ্রহণ করার ফলে আপনার পেট অনেকক্ষণ ভর্তি মনে হবে এবং কিছুক্ষণ বাদে বাদে খিদে পাবে না। যার ফলে আপনার উল্টোপাল্টা খাবার প্রবণতাটা ও কমবে এবং শরীর নিজের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি কমাতে পারবে। ওজন কমানোর খাবার গুলির মধ্যে এই গুলির কথা অবশ্যই মাথায় রাখবেন যা আপনার শরীরকে একটি নির্দিষ্ট গঠন দিতে সাহায্য করবে।

৭) প্রতিবার খাবারের সাথে প্রোটিন গ্রহণ করুন

দিনে কমপক্ষে তিনটি বড় মিল এবং তিনটি ছোট মিল রাখতে চেষ্টা করুন এবং প্রতিবারই খাবার সময় কিছু পরিমাণ প্রোটিন জাতীয় খাদ্য খাওয়ার চেষ্টা করুন। চর্বিহীন প্রোটিন জাতীয় খাবার গুলি যেমন টক দই, বাদামের মাখন, ডিম, মটরশুঁটি, মাংসের ছোট ছোট অংশ এগুলি খাদ্যতালিকায় রাখার চেষ্টা করুন। 

কিংবা যে কোন ধরনের সেক এর মাধ্যমে শরীরে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করুন। কেননা ওজন কমানোর সময় শরীরে যথাযথ পরিমাণে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। কারণ এটি শরীরকে সচল রাখার পাশাপাশি শরীরকে পরিশ্রম করার প্রয়োজনীয় শক্তি সম্পাদন করে থাকে।

এছাড়া প্রোটিন জাতীয় খাদ্য মেদ কমাতে সহায়তা করে। তাই ওজন কমানোর ক্ষেত্রে খাদ্যতালিকায় প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি পরিমাণে গ্রহণ করার চেষ্টা করুন। খাদ্য গ্রহণের সময় অবশ্যই ওজন কমানোর এই টিপসটি মাথায় রাখুন।

৮) একদিন নিজের সাথে প্রতারণা করতেই পারেন

একনাগাড়ে ডায়েট চার্ট মেনে খাবার খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে গেছেন কিংবা একঘেয়ে হয়ে যাচ্ছেন মনে হচ্ছে? এটি যাতে না হয় সেই কারণেই সপ্তাহে ছদিন সুষম খাদ্য গ্রহণ করলেও একটি দিন প্রতারণার দিন হিসেবে অর্থাৎ ‘চিট ডে’ হিসেবে রাখতে পারেন।

এই দিনটি আপনার মনের খুশিতে আইসক্রিম, ফুচকা, কোল্ড ড্রিংকস, এগরোল, বিরিয়ানি যা খুশি খেতে পারেন। এই দিন আপনাকে কেউ বাধা দেবে না। কেননা এই একদিন আপনি বাইরের খাবার গ্রহণ করার ফলে শরীর একটু অন্য খাবার গ্রহণ করতে সক্ষম হবে। 

যার ফলে শরীরেরও একঘেয়ে মনে হবে না। যে কোনো কাজই আমরা যদি প্রতিনিয়ত একভাবে করে থাকি সেক্ষেত্রে আমাদের বিরক্ত যেমন আসে শরীরেরও তেমনি একই ধরনের সাদামাটা খাবার খেয়ে খেয়ে বিরক্ত আসতেই পারে।

সেই জন্য ডায়েট অনুসরণ করার সময় অবশ্যই একটি ‘চিট ডে’ রাখবেন। না হলে আপনার কষ্ট করে করা ডায়েটটি হয়তো কার্যকর নাও হতে পারে। তাই ওজন কমাতে গিয়ে বাইরের খাবারকে একেবারেই না করবেন না। একটা দিন রাখুন যেদিন আপনি নিজের পছন্দ মতন খাবার খাবেন।

৯) প্যাকেটজাত পানীয় বর্জন করুন

ওজন কমাতে গিয়ে প্যাকেটজাত পানীয় ভুলেও কিন্তু খেতে যাবেন না। কিংবা হঠাৎ করে ইচ্ছা হল বলে ক্যালোরি বিহীন কোল্ড্রিংসের ক্যান একদম খেতে যাবেন না। কেননা ওগুলি স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে।

এটাকে প্যাকেটজাত পানীয়গুলি ক্যালোরিবিহীন দাবি করলেও এই গুলিতে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা শরীরে উপকারের বদলে অপকারই করে। এমন কি এগুলো আপনার শরীরের ওজন না কমিয়ে বৃদ্ধিতে অংশগ্রহণ করবে। তাই যদি ফলের রস খেতে হয় সেটা বাড়িতে বানিয়ে খান। 

এছাড়া এই ধরনের প্যাকেটজাত পপানীয় গুলিতে চিনির পরিমাণ বেশি থাকে। তাই এগুলি অতিরিক্ত পান করলে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। তাছাড়া এগুলি কত দিনের আগেকার তৈরি তা সঠিক জানা যায় না বলে এগুলির তাজা ভাব নিয়েও সন্দেহ থাকে। তাই ফলের রস খেতে হলে অবশ্যই বাড়িতে মিক্সার এটা তৈরি করে নিন। এটি যেমন স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর এবং শরীরের জন্য যথাযথ।

১০) অতিরিক্ত রন্ধন থেকে বিরত থাকুন

ওজন কমানোর খাবার তৈরি করার সময় সেগুলি অতিরিক্ত রন্ধন করা থেকে বিরত থাকুন। কেননা খাদ্য উপাদান গুলির অতিরিক্ত রন্ধন প্রক্রিয়ার ফলে সেগুলি নিজেদের পুষ্টিগুণ হারাতে পারে। সে কারণে আপনি যে জন্য খাচ্ছেন সেই কারণটাই হয়তো পূরণ হলো না অর্থাৎ যে পুষ্টি গুলি শরীরকে দেওয়ার জন্য আপনি খাবারগুলো খাচ্ছেন সেগুলো হয়তো কার্যসিদ্ধি হলো না। কিংবা শরীর সেই প্রয়োজনীয় উপাদান গুলি গ্রহণ করতে পারল না। 

তাই কোন রান্নাই বেশিক্ষণ করবেন না। হালকা ভাবে করার চেষ্টা করুন। অতিরিক্ত রান্না করার ফলে খাদ্য উপাদান গুলি পুষ্টিগুণ নষ্ট হয়, সেগুলি জাঙ্ক খাবারের মতন হয়ে যেতে পারে। তাই ভাপে পদ্ধতিতে কিংবা গ্রিল করে, বেকড করে যেকোনো ধরনের খাবার ওজন কমানোর জন্য আপনি খেতে পারেন।

এতে শরীর তার পুষ্টি তাও পাবে এবং আপনার খেতেও ভালো লাগবে। খুব বেশি মসলা খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজনে দিনে তিনবার বড় মিল গুলি নেওয়ার সময় অবশ্যই চার পাঁচটি ফল সবজির মিশ্রনে স্যালাড গ্রহণ করুন এবং রঙিন শাকসবজি খাদ্যতালিকায় রাখুন। এগুলি আপনার মনকে যেমন ভালো রাখবে তেমনি আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে সচেষ্ট হবে। তাই ওজন কমানোর জন্য খুব বেশি রান্না এড়িয়ে চলুন।

৩০ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

১১) রাতের খাবার ৭:৩০ টার আগে খান

খাদ্য তালিকা তৈরীর সময় অবশ্যই মাথায় রাখবেন প্রত্যেকটা খাদ্যের মাঝে যেন দু’ঘণ্টার একটি বিরতি থাকে এবং রাতের শেষ খাওয়া অর্থাৎ ডিনার যাতে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার আগেই হয়ে যায় সেই বিষয়টি নিশ্চিত করবেন। খুব বেশি যদি খিদে পায় সে ক্ষেত্রে ঘুমোতে যাবার আগে মাখন তোলা দুধ কিংবা গ্রিন টি খেতে পারেন। তবে রাতের খাবারটা সেটি অবশ্যই সাড়ে সাতটার মধ্যে শেষ করবেন। 

কেননা ঘুমাতে যাওয়ার অন্তত তিন ঘণ্টা আগে রাতের খাবার খাওয়া উচিত। খেয়ে ঘুমোতে যাওয়া একদমই উচিত নয়। এর ফলে খাবার গুলো সঠিক ভাবে হজম হতে পারে না এবং রাত্তিরবেলা সেগুলি পেটের মধ্যে জমে থেকে পেটে এক ধরনের বাড়তি মেদ সৃষ্টি করে। সুতরাং খাবার ৩ ঘণ্টা আগে যদি রাতের খাবারটা সেরে নেওয়া যায় তারপর গল্পের বই পড়ুন, টিভি দেখুন, বা যেকোন হালকা কাজ আপনি করে নিতে পারেন। 

যার ফলে ঘুমাতে যাওয়ার আগেই সেই খাবারটি হজম হয়ে যাবে। তাই যদি খিদে পেয়ে যায় ঘুমোতে যাওয়ার আগে সে ক্ষেত্রে এক কাপ গ্রিন-টি কিংবা অল্প মাখন তোলা দুধ কিংবা জল খেয়ে আপনি সেই সামরিক ক্ষুধাটা নিবারণ করতে পারেন। অথবা আপনি যদি খাওয়া থেকে রাত্রিবেলা বিরত থাকতে চান সে ক্ষেত্রে তখন দাঁত ব্রাশ করে নিন, এতে খিদের যে ইচ্ছাটা সেটা আপনি ভুলে যাবেন এবং আপনি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর থাকতে পারবেন এবং ওজন কমানোর বিষয়ে আপনি আর এক ধাপ এগিয়ে যাবেন। ওজন কমানোর জন্য এই ঘরোয়া উপায় গুলি অবলম্বন করুন দেখবেন খুব দ্রুতই আপনার পছন্দের পোশাক টা আপনি পড়তে পারছেন।

১২) আপনার খাদ্য তালিকায় নজর দিন

আপনি সারাদিন কি ধরনের খাবার খাচ্ছেন কিংবা আপনার খাদ্য তালিকার খাদ্য গুলির দ্বারা আপনার শরীরের প্রয়োজন মিটছে কিনা সেই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখবেন। কেননা ওজন কমাতে গিয়ে যদি কোন রকম খাবারের পরিমাণ কমে যায় সে ক্ষেত্রে ওজন কমার পাশাপাশি আপনি শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে যাবেন এবং শরীরের অনাক্রমতা ক্ষমতাও লোপ পাবে এবং শরীর অসুস্থ হয়ে উঠবে। 

তাই শরীরকে সুস্থ সম্মতভাবে তন্বী করে তোলার জন্য রোগা হওয়ার উপায় গুলি অবলম্বন করার পাশাপাশি অবশ্যই আপনার খাদ্যতালিকায় নজর দিতে হবে। যাতে খাদ্যতালিকায় কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেল জাতীয় উপাদান গুলি সঠিক মাত্রায় থাকে।

যা আপনার শরীরকে সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর করে তুলবে। আর নিজেকে স্বাস্থ্যকর রাখলে আপনি যেমন অন্য একজনের প্রেরণা হবেন তেমনি আপনার মন ভালো থাকবে নিজেকে সুস্থ দেখে। এর পাশাপাশি ওজন কমানোর জন্য ব্যায়াম করতে ভুলবেন না যেন।

১৩) নিজেকে হাইড্রেটেড রাখার চেষ্টা করুন

ওজন কমানোর উপায় গুলি অবলম্বন করার পাশাপাশি যে বিষয়টি আপনাকে মাথায় রাখতে হবে, একটি সুষম খাদ্য তালিকা যেমন প্রয়োজন, তেমনি সঠিক জীবনযাত্রা এবং ব্যায়াম আপনাকে আপনার পুরনো চেহারা ফেরত দিতে পারে। কিন্তু সেই সঙ্গে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে ডায়েট চার্ট অনুসরণ করে যেমনি খাবারগুলো খাচ্ছেন তার পাশাপাশি দৈনিক ৮ থেকে ১০ গ্লাস জল আপনাকে খেতে হবে।

সঠিক পরিমাণে জল পান করলে শরীর থেকে প্রয়োজনীয় টক্সিন বের হয়ে যেতে যেমন সাহায্য করবে তেমনি খারাপ জিনিসগুলিও জল এর মাধ্যমে আপনার শরীর থেকে বেরিয়ে যাবে। তাই দৈনিক যারা কঠোর পরিশ্রম করেন মোটামুটি চার থেকে পাঁচ লিটার জল খেতে হবে। অন্যথায় যারা সাধারন পরিশ্রমী কিংবা কম পরিশ্রমী দৈনিক তাদের ৩ লিটার করে জল পান করতে হবে। 

কেননা ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হলো জল পান। শরীরে যদি জল পানের পরিমাণ কম দেখা যায় সে ক্ষেত্রে আপনি ক্লান্ত বোধ করতে পারেন কিংবা শরীর অবসন্ন থাকতে পারে। এর পাশাপাশি এর প্রভাব আপনার বিপাক প্রক্রিয়াতেও পড়তে পারে। যার ফলে শরীর থেকে চর্বি কমার বদলে সেটা বেড়ে যেতে পারে। প্রয়োজনীয় জল না খেলে যে খাদ্য গুলি আপনি খাচ্ছেন সেটি আপনার বিপাক ক্রিয়াকে সচল করতে পারবে না, যার ফলে আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সেটি বাধা দান করবে।

 তাই ঘরোয়া উপায়ে স্বাস্থ্যসম্মতভাবে নিজেকে রোগা করতে গেলে অবশ্যই খাদ্যতালিকায় জলের পরিমাণটা নির্দিষ্ট রাখুন। প্রয়োজন হলে ফোনে অ্যালার্ম দিয়ে রাখুন কখন কতটা পরিমাণে জল আপনি গ্রহণ করবেন। সেটি যাতে আপনার মনে থাকে, সে কারণে। কেননা সঠিক মাত্রায় জল গ্রহণ না করলে আপনার শরীর আর্দ্রতা হারাবে এবং শুষ্ক হয়ে উঠবে যার ফলস্বরূপ আপনার ওজন কমাতে এটি বাধা দান করবে। মেয়েদের ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটি একটি প্রয়োজনীয় উপায়।

১৪) প্রতিটি পদক্ষেপ গণনা করুন

দৈনিক ব্যস্ততার মাঝে কিংবা কাজের চাপে আমরা হয়তো ভুলেই যাই আমাদের হাঁটাচলাটাও খুব প্রয়োজনীয়। সে ক্ষেত্রে যদি সময় করে মর্নিং ওয়াক, ইভিনিং ওয়াকে যেতে না পারেন আপনার কাজের মধ্যেই আপনি আপনার প্রয়োজনীয় হাঁটা টা কিন্তু সেরে ফেলতে পারেন। একভাবে অফিসে বসে কাজ করতে করতে একঘেয়ে হয়ে যেতেই পারেন, 

তাই কাজের মাঝে ৩০ মিনিট অন্তর অন্তর যদি পাঁচ মিনিটের জন্য হাঁটাচলা করে নেন কিংবা বাড়িতে থাকাকালীন একভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা না বসে যদি এক ঘন্টা পর পর পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট ঘরের মধ্যে হাঁটা চলার অভ্যাস গড়ে তোলেন তাহলে এটি আপনার শরীরকে আরো সচল করে তুলবে এবং আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে।

এছাড়াও অফিসে যাওয়া, স্কুল পৌঁছানোর ক্ষেত্রে যদি ছোটখাটো যানবাহনের ব্যবহার না করে আপনার দুটো পাকে এই কাজে লাগান এক্ষেত্রে আখেরে লাভ আপনারই। 

অফিসে ওপরে সিঁড়ি ভেঙ্গে ওঠার জন্য লিফটের ব্যবহার বন্ধ করুন, দিয়ে হেটে যান। এর ফলে আপনার শরীর ভালো থাকবে। অফিস থেকে এসে সম্ভব হলে একটু ইভিনিং ওয়াক করুন কিংবা আপনার পোষা প্রাণীকে নিয়ে একটু বাইরে ঘুরে আসুন। এতে আপনার মনটা যেমন পরিবর্তন হবে তেমনি আপনার শরীরটা ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এবং চেষ্টা করুন সারা দিন আপনি কয়বার হাঁটলেন সেই পদক্ষেপগুলি গোনার। 

সম্ভব না হলে মোটামুটি একটি হিসাব করে নিন, আপনি কতটা হাঁটলে পরে সেটি আপনার শরীরের পক্ষে ভালো। কেননা শরীরকে যতটা সচল রাখবেন আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটা আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে।

তাই ওজন যদি সত্যিই কমাতে চান রোগা হতে গেলে মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবেসে বসে কাজ করতে করতে একঘেয়ে হয়ে যেতেই পারেন,

তাই কাজের মাঝে ৩০ মিনিট অন্তর অন্তর যদি পাঁচ মিনিটের জন্য হাঁটাচলা করে নেন কিংবা বাড়িতে থাকাকালীন একভাবে ঘন্টার পর ঘন্টা না বসে যদি এক ঘন্টা পর পর পনেরো থেকে কুড়ি মিনিট ঘরের মধ্যে হাঁটা চলার অভ্যাস গড়ে তোলেন তাহলে এটি আপনার শরীরকে আরো সচল করে তুলবে এবং আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে। 

এছাড়াও অফিসে যাওয়া, স্কুল পৌঁছানোর ক্ষেত্রে যদি ছোটখাটো যানবাহনের ব্যবহার না করে আপনার দুটো পাকে এই কাজে লাগান এক্ষেত্রে আখেরে লাভ আপনারই। অফিসে ওপরে সিঁড়ি ভেঙ্গে ওঠার জন্য লিফটের ব্যবহার বন্ধ করুন, দিয়ে হেটে যান। 

এর ফলে আপনার শরীর ভালো থাকবে। অফিস থেকে এসে সম্ভব হলে একটু ইভিনিং ওয়াক করুন কিংবা আপনার পোষা প্রাণীকে নিয়ে একটু বাইরে ঘুরে আসুন। এতে আপনার মনটা যেমন পরিবর্তন হবে তেমনি আপনার শরীরটা ও স্বাস্থ্যজ্জ্বল হয়ে উঠবে। এবং চেষ্টা করুন সারা দিন আপনি কয়বার হাঁটলেন সেই পদক্ষেপগুলি গোনার। সম্ভব না হলে মোটামুটি একটি হিসাব করে নিন, আপনি কতটা হাঁটলে পরে সেটি আপনার শরীরের পক্ষে ভালো।

কেননা শরীরকে যতটা সচল রাখবেন আপনার ওজন কমানোর ক্ষেত্রে এটা আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। তাই ওজন যদি সত্যিই কমাতে চান রোগা হতে গেলে মেয়েদের ওজন কমানোর উপায় গুলির মধ্যে অবশ্যই হাঁটাচলা করতে হবে।


সবার আগে জেনে নিন আপনি আসলেই মোটা কি না। আসুন জেনে নিই স্থূলতার সংজ্ঞা কী।

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

ব্যক্তির শরীরে উপস্থিত অপ্রয়োজনীয় চর্বি যা তার বডি মাস ইনডেক্স (BMI) থেকে বেশি তা স্থূলতার আওতায় পড়ে।

আপনি স্থূল কিনা তা জানতে, আপনাকে আপনার BMI গণনা করতে হবে। BMI গণনার সূত্রটি নীচে দেওয়া হল।

  • আপনার BMI 18.5 এর কম হলে আপনার ওজন কম।

    যদি আপনার BMI 18.5 থেকে 24.9 এর মধ্যে হয় তবে আপনার ওজনকে স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচনা করা হবে।

    একইভাবে, যদি BMI 25 থেকে 30 এর মধ্যে হয়, তবে এটি অতিরিক্ত ওজন হিসাবে বিবেচিত হয়, আপনার ওজন কমাতে হবে।

    আপনার BMI 30-এর বেশি হলে আপনি স্থূলতার শিকার

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপয় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

পায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়,ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

ওজন কমানোর উপায়






ওজন বৃদ্ধির অনেক কারণ থাকতে পারে। পছন্দ

  • বাজারের খাবারের প্যাকেট

    আরও ফাস্ট ফুড খান

    দরিদ্র হজম

    অনেকক্ষণ এক জায়গায় বসে থাকা

    বারবার কিছু খেতে থাকুন

    রাতে ঘুমিয়ে পড়া

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়,ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর সহজ উপায়

মোটা মানুষের মনে সবচেয়ে বড় যে প্রশ্নটি আসে তা হল কিভাবে ওজন কমানো যায়।  

এখন আমি আপনাকে ওজন কমানোর অনেক টিপস বলব, আপনার কাছে যতটা সময় আছে, নিচে দেওয়া টিপসগুলো অবলম্বন করতে পারেন।

আপনি যদি দ্রুত ওজন কমাতে চান তবে আপনার এই সমস্ত টিপস একসাথে প্রয়োগ করা উচিত।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

এই লেখার শেষে ৭ দিনে ওজন কমানোর কিছু টিপসও বলেছি , সেগুলো অবশ্যই পড়ুন।

নে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

বাড়িতে ব্যায়াম করে ওজন কমানোর টিপস 

আপনি যদি ওজন কমাতে চান এবং সিক্স প্যাক বানাতে চান, তাহলে ভাই আপনাকে জিমে ঘাম ঝরাতে হবে।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

আপনি যদি জিমে যেতে না পারেন, তাহলে ঘরে বসেও স্বাভাবিক ব্যায়াম করে ওজন কমাতে পারেন। ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ


৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

1. চলমান ব্যায়াম

  • সব ধরনের ব্যায়ামের মধ্যে দৌড়ানোকে সর্বোত্তম বলে মনে করা হয়, দৌড়ানোর কারণে শরীরের অনেক অংশের ব্যায়াম একই সাথে হয়ে যায়।

    দৌড়ানোর ফলে শরীরে রক্ত ​​সঞ্চালন সঠিকভাবে হয় এবং শরীরের সমস্ত অংশে রক্ত ​​পৌঁছায়।দৌড়ালে ফুসফুস ও পা মজবুত হয়।   

    দৌড়ানো সবসময় সকালে বা সন্ধ্যায় খালি পেটে করা উচিত, আপনি আপনার বাড়ির বাইরে রাস্তায় বা পার্কে দৌড়াতে পারেন।  

2. পুশ আপ ব্যায়াম

  • আপনি বাড়িতে পুশ-আপ করতে পারেন, এর জন্য আপনার কোনও ধরণের মেশিনের প্রয়োজন নেই।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

    পুশ-আপ প্রয়োগের মাধ্যমে কাঁধ, বুক, পিঠ এবং বাহু মজবুত হয় এবং শরীরের উপরের অংশ আকৃতিতে আসে।    ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ     

    30 দিনের জন্য প্রতিদিন 100টি পুশ-আপ করার জন্য নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন এবং 30 দিন পরে আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পার্থক্য দেখতে পাবেন।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

    Youtube এ আপনি 100 পুশ আপ 30 দিনের চ্যালেঞ্জের অনেক ভিডিও পাবেন।  

3. সিট-আপ (ক্রঞ্চস ব্যায়াম)

আপনার পিঠের উপর সোজা হয়ে মেঝেতে শুয়ে পড়ুন এবং আপনার উভয় হাত আপনার মাথার পিছনে রাখুন এবং আপনার পা দিয়ে আপনার মাথা তুলতে চেষ্টা করুন, মনে রাখবেন আপনার পা যেন মাটি থেকে না ওঠে।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

সিট আপ লাগালে আপনার পেটের চর্বি কমে যায় এবং আপনার হজম শক্তিও ঠিক থাকে।

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়

4. স্কোয়াট

 সিট-আপকে শাস্তি সভাও বলা হয়, পায়ের মেদ কমানোর জন্য সিট-আপ সেরা ব্যায়াম।

আমি আপনাকে একটি গোপন কথা বলি যদি আপনি দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়েন তবে এর অর্থ হল আপনার টেস্টোস্টেরনের অভাব রয়েছে। সিট-আপ করলে শরীরে টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ বেড়ে যায়, এটি নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই উপকারী।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

100টি সিট-আপ করুন, 30 দিনের জন্য নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন এবং আপনি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পার্থক্য দেখতে পাবেন, বিশ্বাস করুন বন্ধু, এক মাস পরে আপনার আত্মবিশ্বাস সপ্তম আকাশে উঠবে।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

5. অন্যান্য ব্যায়াম

এছাড়াও, আরও কিছু ব্যায়াম রয়েছে যার দ্বারা আপনি ওজন কমাতে পারেন যেমন সাঁতার, সাইকেল চালানো, অ্যারোবিক্স, জগিং ইত্যাদি।


৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়,ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়

যোগব্যায়ামের মাধ্যমে ওজন/ওজন কমানোর উপায়

যোগব্যায়াম করলে শরীরের অভ্যন্তরে সমস্ত কাজকর্ম ঠিকমতো চলে এবং মন শান্ত থাকে।

আপনার সব ধরণের যোগব্যায়াম করা উচিত তবে এখানে আমি আপনাকে ওজন কমাতে শুধুমাত্র যোগব্যায়াম বলছি।   ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

1. ক্র্যানিয়াল টাইপ  

আপনি যদি আমাকে জিজ্ঞাসা করেন, ক্রেনিয়াম হল বিশ্বের সেরা যোগব্যায়াম, এটি পেটের চর্বি কমায় এবং হজম শক্তি বাড়ায়।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

আপনার মণিপুরা চক্র ক্র্যানিয়াল উপায়ে শক্তিশালী হয়, যা আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।

আমাদের শরীরে 7টি চক্র রয়েছে, এই সাতটি চক্রের শরীরে বিভিন্ন কাজ রয়েছে। এই চক্রগুলির ভারসাম্য বজায় রেখে, আপনি আপনার শরীরের যে কোনও সমস্যা নিরাময় করতে পারেন, জেনে নিন এই সাতটি চক্র কী এবং কীভাবে তাদের ভারসাম্য বজায় রাখা যায়।  ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

2. তক্তা  

  • প্ল্যাঙ্ক এমন একটি যোগ যার মধ্যে সমস্ত শরীর জড়িত। তক্তা শরীরকে শক্তিশালী করে।

    তক্তাটি করতে, পেটের উপর মাটিতে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন এবং আপনার উভয় হাত কনুই থেকে পায়ের আঙ্গুল পর্যন্ত মাটিতে তুলুন, আপনার পুরো শরীরকে বাতাসে তুলুন


৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর সহজ উপায়

3. যোদ্ধা ভঙ্গি

  • যোদ্ধা পোজ কাঁধ, বাহু, পা এবং কোমরকে শক্তিশালী করে।

    যোদ্ধা পোজ ফোকাস, শরীরের নিয়ন্ত্রণ এবং স্থিতিশীলতা বাড়ায়।

    ওয়ারিয়র পোজ পায়ের চর্বি কমাতে সাহায্য করে।

4. সূর্য নমস্কার

  • সূর্য নমস্কারকে বলা হয় "দ্য চূড়ান্ত আসন"। সূর্য নমস্কার পা, কোমর, ঘাড় এবং হাতকে শক্তিশালী করে।

    সূর্য নমস্কার ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সেরা যোগব্যায়াম

5. নৌকা ভঙ্গি

  • বোট পোজ পেটের স্নায়ুকে শক্তিশালী করে, যা হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে, এটি পেটের স্থূলতা কমাতে সেরা যোগব্যায়াম।  

    রিড হাড় এবং পিঠ শক্তিশালী

    বোট পোজ কিডনি এবং থাইরয়েডের জন্যও উপকারী।

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর সহজ উপায়

ওজন কমানোর উপায় ডায়েট চাট


আপনার যদি ব্যায়াম করার পর্যাপ্ত সময় না থাকে তবে আপনি ডায়েটের মাধ্যমেও ওজন কমাতে পারেন তবে এটি কিছুটা সময় নেয় কারণ কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কাজটি "হোল-হোল"।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

এখন আমি আপনাকে কি এবং কিভাবে খাবেন সে সম্পর্কে কিছু টিপস দেব।  

1. 8 ঘন্টার ব্যবধানে যে খাবার খেতে হবে তা খান

  • কেউ কেউ সারাদিন কিছু না কিছু খেতে থাকেন, কিন্তু তারা জানেন না যে খাবার যত বেশি সময় পেটে থাকবে আপনার স্থূলতা তত বাড়বে।

    তাই দিনের বেলায় যা-ই খেতে হবে, ৮ ঘণ্টার ব্যবধানে খেতে হবে, বাকি ১৬ ঘণ্টা খালি পেটে খেতে হবে যেমন সকাল ১০টায় নাস্তা, দুপুরের খাবার দুপুর ১টায় এবং রাতের খাবার। সন্ধ্যা ৬টা।

    আপনি এটিকে শুরুতে একটু কঠিন মনে করবেন তবে আমি নিশ্চিত যে আপনি এটি করবেন এবং 1 মাসের মধ্যে আপনি এই ডায়েটের প্রভাব দেখতে শুরু করবেন।

    এটি আয়ুর্বেদ অনুসারে খাবার খাওয়ার সেরা উপায়।

2. সকালে কুসুম গরম পানি পানের উপকারিতা  

  • একটা গোপন কথা বলি যে রাতে খাওয়া খাবার ভোর ৩ থেকে ৪টার মধ্যে সম্পূর্ণ হজম হয়ে যায়। এরপর আমাদের শরীরে শক্তির প্রয়োজন হয়, তখন পেটের চর্বি থেকে শক্তি লাগে এবং সেই সময় পেটের চর্বি কমতে থাকে।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

    তাই সকাল ১০টা পর্যন্ত কিছু খেতে হবে না, চাও খাবেন না, শুধু হালকা গরম পানি পান করুন।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

    হালকা গরম পানি পান করলে আপনার পেট সঠিকভাবে পরিষ্কার হয়।

    মনে রাখবেন, আপনাকে গরম পানিতে লেবুর রস দিতে হবে না, তবে এর কারণ জানাবো।

3. শীতকালে খাবারে আদা যোগ করুন

শীতকালে চা ও সবজিতে অবশ্যই আদা যোগ করতে হবে, আদার অনেক উপকারিতা রয়েছে। ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

আদা হজম শক্তিকে শক্তিশালী করে, আপনার হজম শক্তি দুর্বল হলে হজম শক্তিকে শক্তিশালী করার ৪টি উপায় সম্পর্কে পড়ুন।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

নিয়মিত আদা খেলে মাথাব্যথা হয় না এবং শরীরে রক্ত ​​চলাচল ঠিকমতো হয়।

4. ডিআইপি ডায়েট অনুসরণ করুন

ওজন কমানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই ডিআইপি ডায়েট অনুসরণ করতে হবে, এটি এমন একটি ডায়েট যা ক্যান্সার, সুগার, রক্তচাপের মতো গুরুতর রোগও নিরাময় করতে পারে।

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়

ওজন কমাতে এই ভুলগুলো কখনই করবেন না

1. প্রতিদিন লেবু জল খাবেন না

অনেকেই আছেন যারা ওজন কমাতে সকালে ঘুম থেকে উঠার সাথে সাথে হালকা গরম পানিতে লেবু খাওয়ার পরামর্শ দেবেন, তাদের উপদেশ বিশ্বাস করবেন না ভাই! আমি তার পরামর্শও অনুসরণ করেছি এবং 2 মাস ধরে প্রতিদিন লেবুপানি পান করেছি এবং তারপর 1 মাস অসুস্থ ছিলাম।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড যার pH মান 2 থেকে 3 এর মধ্যে। সুস্থ থাকার জন্য, আমাদের শরীরে অ্যাসিড এবং বেসের অনুপাত 40:60 হওয়া উচিত।

আপনি যদি প্রতিদিন লেবু জল পান করেন তবে আপনার শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বাড়বে এবং এটি আপনার অন্ত্রের ক্ষতি করতে শুরু করবে এবং ধীরে ধীরে আপনার শরীরে রক্তের পরিমাণও কমবে যার ফলে আপনি দুর্বল হয়ে পড়বেন।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

আপনি ডাক্তারের কাছেও এই জিনিসটি জিজ্ঞাসা করতে পারেন এবং এটি জানার পরেও যদি আপনি লেবু জল পান করতে চান তবে এটি আবেগের সাথে পান করুন! তাহলে বলো না কেন আগে বলোনি।  ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

তবে হ্যাঁ, আপনি সপ্তাহে মাত্র একবার লেমনেড পান করতে পারেন।

2. প্রতিদিন হলুদ সেবন করবেন না

  • প্রতিদিন গরম দুধে হলুদ খেলে শরীরে তাপ বাড়ে, যার কারণে আপনার পেট খারাপ হতে পারে, আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের অভিযোগ হতে পারে।

    শরীরে অতিরিক্ত তাপ হৃদরোগেরও কারণ হতে পারে।

    অতএব, সপ্তাহে 1 বা 2 দিন দুধের সাথে হলুদ খান, এর বেশি নয়।

3. প্রতিদিন মধু খাবেন না

  • প্রতিদিন গরম পানি ও দুধের সাথে মধু খাওয়া আপনার জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কেন জানো?

    দীর্ঘ সময় ধরে প্রতিদিন মধু খাওয়ার ফলে আপনার শরীরে AMA (Antimitochondrial Antibodies) তৈরি হতে পারে।

    ইমিটোকন্ড্রিয়াল অ্যান্টিবডিগুলি আমাদের শরীরের অঙ্গগুলির সঠিক কাজ করার জন্য দায়ী, তবে অ্যান্টিমাইটোকন্ড্রিয়াল অ্যান্টিবডিগুলি একই অ্যান্টিবডিগুলিকে ধ্বংস করতে কাজ শুরু করে।

    সহজ কথায়, আপনার শরীর নিজেকে হত্যা করতে শুরু করে।

    তাই সপ্তাহে ১ বা ২ দিন মধু খান। ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায় ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপা

4. ক্ষুধার্ত থাকুন

ক্ষুধার্ত থাকার অর্থ এই নয় যে আপনি দিনে কিছু খান না, যদি আপনি এটি করেন তবে আপনার ওজন কমবে কি না জানি না, তবে আপনি অবশ্যই ডাক্তারের ফি দিতে প্রস্তুত থাকবেন।৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

ক্ষুধার্ত থাকার অর্থ হল আপনি দিনে 16 ঘন্টা ক্ষুধার্ত এবং শুধুমাত্র 8 ঘন্টার ব্যবধানে পুষ্টিকর খাবার খান এবং তাও আপনার ক্ষুধা থেকে কিছুটা কম।


কিভাবে 7 দিনে দ্রুত ওজন কমানো যায়

আপনাদের মধ্যে এমনও কেউ থাকবেন যারা হঠাৎ করে বাড়িতে কোনো অনুষ্ঠানের কারণে বা অন্য কোনো অনুষ্ঠানের কারণে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওজন কমাতে চান, তাদের জন্যও আমার কিছু অনন্য টিপস আছে।

7 দিনে ওজন কমাতে, আপনাকে সমস্ত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে যা আমি আপনাকে উপরে বলেছি। আমি আবার তাদের সংক্ষিপ্ত হবে.৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ

1. দিনে 16 ঘন্টা ক্ষুধার্ত থাকুন      

বেশি বেশি করে সালাদ, ফলমূল খেতে হবে এবং কিছু প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে, বাজারের প্যাকিং ফুড ও ফাস্টফুড একেবারেই খাবেন না।

কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন গমের রুটি, রুটি, আলু, দই, চিনি, মধু, চিপস, দুধ ইত্যাদি পরিহার করতে হবে।     ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উ    

2. প্রতিদিন ব্যায়াম করুন    

ওজন কমানোর ব্যায়াম সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য দিয়েছি, সেগুলো করুন।

3. প্রতিদিন যোগব্যায়াম করুন

ব্যায়ামের পাশাপাশি একটু যোগব্যায়াম করতে পারলে ভালো হবে।


উপসংহার

এই নিবন্ধে, আমি আপনাকে স্থূলতা কমানোর টিপস সম্পর্কে বলেছি, এই সমস্ত টিপস যা আমি নিজে চেষ্টা করেছি এবং আপনি কোনও দ্বিধা ছাড়াই সেগুলি অনুসরণ করতে পারেন।

আপনি ইন্টারনেটে ওজন কমানোর অনেক তথ্য পাবেন, তবে এটি অনুসরণ করার আগে একবার ভাবুন যাতে আপনি পরে অনুশোচনা না করেন।  

৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, ৭ দিনে ওজন কমানোর উপায়, ৩ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়, how to lose weight in 7 days, ওজন কমানোর সহজ উপায়

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url