কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম ২০২৩ । কিভাবে বিটকয়েন একাউন্ট খুলবো - Bitcoin Account

কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম ২০২৩

 কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম

কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম: ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মধ্যে এটি হলো এক ধরনের ইলেকট্রনিক মুদ্রা বাস্তবে এই মুদ্রাৱ কোন অস্তিত্ব নেই। ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই মুদ্রাৱ জন্ম হয় এবং ইন্টারনেটের শেষ হয়। য়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম  

এই পোস্টটিতে আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বেশি কিছু আলোচনা করলাম না পরবর্তী একটি পোস্টে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করব ।কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম


বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েকটি ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো বিটকয়েন লাইট কয়েন ইথারিয়াম ইত্যাদি।কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম

আরো পড়ুন:

►► কম দামে ভালো ফোন

►► দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম

►► শুভ বিবাহ শুভেচ্ছা মেসেজ

►► বেস্ট ক্যাপশন বাংলা Attitude

ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট 

►► মেয়ে পটানোর রোমান্টিক লাভ লেটার

আগামী ৭ দিনের আবহাওয়ার খবর


কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম - how to create coinbase account

কিভাবে কয়েনবেস একাউন্ট খুলব, বিটকয়েন একাউন্ট, কয়েনবেস একাউন্ট, লাইটকয়েন একাউন্ট, বিটকয়ের কি, how to create a coinbase account, bitcoin account,bitcoin

 

আসুন এবার জেনে নেয়া যাক কয়েনবেস একাউন্ট এর মাধ্যমে কিভাবে এসব ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান-প্রদান করা যায়। কয়েনবেস একাউন্ট এর মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান-প্রদান করতে হলে আমাদের একটি কয়েনবেস একাউন্ট থাকতে হবে ।

কারেন্সি কি? What is currency

'কারেন্সি' এই শব্দটি অনেকের কাছে ই অপরিচিত। অনেকে তো বলবে এটা আবার কি জিনিস। তাই যারা কারেন্সি সম্পর্কে কিছুই জানেন না তাদেরকে বলবো আপনারা যারা কারেন্সি সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক তারা আমার এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়বেন। 

কারন আজ আমি আমার এই আর্টিকেলে এই কারেন্সি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আমি আশা করি এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে আপনি কারেন্সি সম্পর্কে সবই স্পষ্টভাবে জানতে পারবেন।


তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই, কারেন্সি কি? এবং এটি কিভাবে কাজ করে?

কারেন্সি কি?

প্রাচীনকালে মানুষের অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য বিনিময় প্রথার প্রচলন ছিলো। তার কিছুপরে ধাতব মুদ্রার এবং মূল্যবান ধাতুর প্রচলন শুরু হয় অর্থ হিসেবে। 

 

তবে বর্তমান যুগে অর্থ হিসেবে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে কাগজের তৈরি নোট। হ্যাঁ এই যে মুদ্রা বা নোট ব্যবহার করা হয় অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য এটাই হলো কারেন্সি। অর্থাৎ কারেন্সি এর অর্থ হলো "নোট বা মুদ্রা"।

কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম, কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম 2022, কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম , কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম

কয়েনবেস একাউন্ট খোলার নিয়ম


কয়েনবেস একাউন্ট খুলতে হলে প্রথমে আপনার একটি ইমেইল একাউন্ট থাকতে হবে এবং একটি মোবাইল নম্বর থাকতে হবে। যদি এই দুইটি জিনিস আপনার কাছে থাকে তাহলে নিচের ওয়েব সাইটটিতে প্রবেশ করুন ।এবার গেট স্টার্ট লেখাটিতে ক্লিক করুন। 


তাহলে আপনার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হবে। এই পেজটিতে প্রথম ঘৱে আপনার প্রথম নাম দ্বিতীয় ঘরে আপনার শেষ নাম তার পরবর্তী ঘরে আপনার ইমেইল এড্রেস এবং শেষের ঘরে একটি পাসওয়ার্ড প্রদান কৱুন। 

 

সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ক্রিয়েট একাউন্ট লেখাটিতে ক্লিক করুন। এখন আপনাকে ইমেইল ভেরিফাই করে নিতে হবে। 


একাউন্ট করার সময় আপনি যে ইমেইল এড্রেসটি প্রদান করেছিলেন সেই মেইল এড্রেসে কয়েনবেস থেকে একটি মেইল করা হয়েছে সেই ইমেইলে একটি  ভেরিফিকেশন লিঙ্ক পাঠানো হয়েছে। 

 

সেই ভেরিফিকেশন লিংকে ক্লিক করে আপনার ইমেইল এড্রেস ভেরিফাই করে নিন। ইমেইল এড্রেস ভেরিফাই শেষ হলে আপনার সামনে আরও একটি নতুন পেজ ওপেন হবে এই পেজে আপনাকে আপনার দেশ সিলেক্ট করতে হবে এবং একটি মোবাইল নম্বর প্রদান করতে হবে। 


মোবাইল নাম্বার প্রদান শেষ হলে সেন্ড কোন লেখাটিতে ক্লিক করুন। এবার আপনি যে মোবাইল নম্বরটি প্রদান করেছিলেন সেই মোবাইল নম্বরে এসএমএস এর মাধ্যমে একটি কোড পাঠানো হয়েছে। এই কোডটি বসিয়ে আপনার মোবাইল নম্বরটি ভেরিফাই করে নিন। 


মোবাইল নম্বরটি ভেরিফাই করা শেষ হলে আপনার কয়েনবেস একাউন্ট তৈরি করা শেষ হয়েছে। এইভাবে আপনি সহজেই একটি কয়েনবেস একাউন্ট তৈরি করতে পারে


এবার আমরা এসব ক্রিপ্টোকারেন্সি এর ক্ষতিকারক দিক নিয়ে আলোচনা করব। আমাদের বাংলাদেশীদের জন্য একটি দুঃখের খবর হচ্ছে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান-প্রদান একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান প্রদানের ফলে আমাদের জেল জরিমানা হতে পারে। 


2014 সালের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত বাংলাদেশ থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান-প্রদান করা যেত। কিন্তু 2014 সালে বাংলাদেশ সরকার কিছু কারণে ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান প্রদান বন্ধ করে দেয় এবং আদান-প্রদানকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করে। 


যেসব কারণে বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান প্রদান বন্ধ করে দেয় তাদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ব্যাংক ডাকাতি।


 2014 সালের বাংলাদেশ ব্যাংকের বড় ধরনের ডাকাতির পর বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান প্রদান বন্ধ করে। সুতরাং আমরা সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি আদান-প্রদান থেকে দূরে থাকবো এবং বাংলাদেশ সরকারকে সোনার বাংলা গড়তে সাহায্য করব।


 সম্পূর্ণ আর্টিকেল টি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ! আর্টিকেলটি যদি আপনার কোন উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর সঙ্গে আমাদের ওয়েবসাইট টি  শেয়ার করুন। ধন্যবাদ!




Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url